ভাসমান হাসপাতালের নাম "জীবন তরী"। এটি মুলত একটি নৌযান যা নদী দিয়ে বিভিন্ন দুর্গম অঞ্চলে গিয়ে ঘাট করে সেবা দিয়ে থাকে। ইমপ্যাক্ট ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ নামের বেসরকারি সংগঠনটি জীবনতরী নামের ইমপ্যাক্ট ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ নামের বেসরকারি সংগঠনটি জীবনতরী নামের ভাসমান হাসপাতালটি চালু করে ১৯৯৯ সালে। ১২ শয্যার এই হাসপাতালটিতে চিকিৎসক আছেন তিনজন; যাঁদের একজন নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞ, একজন চোখের, একজন অর্থোপেডিকসের। চারজন নার্স, দুজন কর্মকর্তাসহ মোট ৩৫ জন জনবল আছে হাসপাতালে।